Stages of Development

5/5 - (1 vote)

“Stages of Development” is an important concept for B.Ed., M.Ed., and Teacher Interview Questions, focusing on the different phases of human growth – infancy, childhood, adolescence, and adulthood. Learn how physical, mental, emotional, and social development progresses through each stage to help teachers understand learners’ needs and apply effective teaching strategies.

Unit-II: Stages of development

  • Different stages of development- infancy, childhood, adolescence, Adulthood.
  • Adolescence- Physical development, Emotional development, Cognitive development.
  • Needs and problems of adolescents, their guidance and counseling

Different stages of development- infancy, childhood, adolescence, Adulthood

Stages of Development (বিকাশের ধাপসমূহ)

প্রতিটি ধাপে মানুষের শারীরিক, মানসিক ও আবেগীয় পরিবর্তন ঘটে। নিচে ধাপভিত্তিক বিবরণ দেওয়া হলো-

1. Prenatal Stage (গর্ভকালীন ধাপ)

সময়কাল: গর্ভধারণ থেকে জন্ম পর্যন্ত

Physical Development (শারীরিক বিকাশ):

  • শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ও ইন্দ্রিয়ের গঠন সম্পন্ন হয়।
  • হাড়, পেশি, ও স্নায়ুতন্ত্রের প্রাথমিক বিকাশ ঘটে।

Emotional Development (আবেগীয় বিকাশ):

  • এই সময়ে সরাসরি আবেগ প্রকাশ না হলেও মায়ের আবেগ শিশুর ওপর প্রভাব ফেলে।

Cognitive Development (জ্ঞানীয় বিকাশ):

  • স্নায়ুতন্ত্র ও মস্তিষ্কের প্রাথমিক বিকাশ শুরু হয়।

2. Infancy (শৈশব)

সময়কাল: জন্ম থেকে ২ বছর পর্যন্ত

Physical Development:

  • দ্রুত বৃদ্ধি (ওজন ও উচ্চতা বৃদ্ধি)।
  • হাঁটা, দাঁড়ানো, ধরার ক্ষমতা (motor skills) গড়ে ওঠে।

Emotional Development:

  • হাসা, কান্না, আনন্দ, ভয় ইত্যাদি আবেগ প্রকাশ শুরু হয়।
  • মা বা যত্নকারীর সঙ্গে attachment গড়ে ওঠে।

Cognitive Development:

  • চিন্তা ও শেখার প্রাথমিক ক্ষমতা তৈরি হয়।
  • শব্দ চিনতে ও অনুকরণ করতে শেখে।

3. Early Childhood (প্রাকবাল্যকাল)

সময়কাল: ২ থেকে ৬ বছর পর্যন্ত

Physical Development:

  • শরীরের আকার ও পেশি মজবুত হয়।
  • দৌড়ানো, লাফানো, আঁকা ইত্যাদি সূক্ষ্ম গতি দক্ষতা (fine motor skills) বিকশিত হয়।

Emotional Development:

  • নিজেকে প্রকাশ করা ও অন্যদের সঙ্গে মেলামেশার ইচ্ছা জাগে।
  • Self-awareness এবং আত্মবিশ্বাস গড়ে ওঠে।

Cognitive Development:

  • ভাষা শেখা ও চিন্তার ক্ষমতা দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
  • কল্পনাশক্তি (imagination) বৃদ্ধি পায়।

4. Late Childhood (পরবর্তী বাল্যকাল)

সময়কাল: ৬ থেকে ১২ বছর পর্যন্ত

Physical Development:

  • বৃদ্ধি কিছুটা ধীর হয় কিন্তু সমন্বয় ক্ষমতা (coordination) বৃদ্ধি পায়।
  • খেলাধুলা ও শারীরিক কার্যকলাপ বৃদ্ধি পায়।

Emotional Development:

  • বন্ধুত্ব ও দলগত চেতনা তৈরি হয়।
  • Self-control বা আবেগ নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

Cognitive Development:

  • চিন্তা ও সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
  • পড়া, লেখা, গাণিতিক দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।

5. Adolescence (কৈশোর)

সময়কাল: ১২ থেকে ১৮ বছর পর্যন্ত

Physical Development:

  • Puberty changes — যৌন ও হরমোনজনিত পরিবর্তন ঘটে।
  • উচ্চতা, ওজন, এবং অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দ্রুত বৃদ্ধি পায়।

Emotional Development:

  • আবেগে ওঠানামা ও আত্মপরিচয়ের অনুসন্ধান দেখা যায়।
  • বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ শুরু হয়।

Cognitive Development:

  • যুক্তি, বিশ্লেষণ ও চিন্তার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
  • ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও লক্ষ্য নির্ধারণের ক্ষমতা তৈরি হয়।

6. Adulthood (প্রাপ্তবয়স্ক পর্যায়)

সময়কাল: ১৮ বছর থেকে বার্ধক্য পর্যন্ত

Physical Development:

  • শরীরের বৃদ্ধি থেমে যায়, কিন্তু পূর্ণ পরিপক্বতা আসে।
  • স্বাস্থ্য ও শক্তি বজায় থাকে।

Emotional Development:

  • আবেগে স্থিতিশীলতা ও emotional maturity দেখা যায়।
  • দায়িত্ববোধ, ভালোবাসা ও পারিবারিক বন্ধন বৃদ্ধি পায়।

Cognitive Development:

  • অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান প্রয়োগের দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।
  • সমস্যা সমাধান ও সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা পরিপক্ব হয়।

7. Old Age (বার্ধক্য)

সময়কাল: ৬০ বছর বা তার পর

Physical Development:

  • শারীরিক শক্তি ও কার্যক্ষমতা ধীরে ধীরে হ্রাস পায়।
  • ইন্দ্রিয়ের কার্যকারিতা কমে যায়।

Emotional Development:

  • একাকীত্ব বা নির্ভরশীলতার অনুভূতি তৈরি হতে পারে।
  • আত্মসম্মান ও পারিবারিক স্নেহ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।

Cognitive Development:

  • স্মৃতি ও মনোযোগ কিছুটা কমে যেতে পারে।
  • কিন্তু wisdom ও জীবনের অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি পায়।

Adolescence- Physical development, Emotional development, Cognitive development

Adolescence (কৈশোর): শারীরিক, আবেগীয় ও জ্ঞানীয় বিকাশ

ভূমিকা:
কৈশোর (Adolescence) হল মানব জীবনের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল পর্যায়। এটি প্রায় ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সের মধ্যে ঘটে, যখন একটি শিশু ধীরে ধীরে প্রাপ্তবয়স্কে রূপান্তরিত হয়। এই সময়ে শরীরে, মনে এবং চিন্তায় দ্রুত পরিবর্তন আসে। কৈশোর হল transition period — অর্থাৎ শৈশব থেকে প্রাপ্তবয়স্ক জীবনের দিকে যাত্রা।

কৈশোরে তিনটি প্রধান দিকের বিকাশ ঘটে — Physical Development (শারীরিক বিকাশ), Emotional Development (আবেগীয় বিকাশ), এবং Cognitive Development (জ্ঞানীয় বিকাশ)

1. Physical Development (শারীরিক বিকাশ):

কৈশোরকাল শারীরিক পরিবর্তনের এক দ্রুততম ধাপ। এ সময়ে puberty (কৈশোরারম্ভ) শুরু হয়, যা ছেলেমেয়ে উভয়ের শরীরে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনে।

  • দেহের বৃদ্ধি: উচ্চতা ও ওজন দ্রুত বৃদ্ধি পায়। হাড় মজবুত হয় এবং পেশি শক্তি বাড়ে।
  • যৌন বিকাশ: ছেলেদের ক্ষেত্রে গলার স্বর ভারী হয়, দাড়ি-গোঁফ গজায়; মেয়েদের ক্ষেত্রে স্তন বৃদ্ধি ও মাসিক শুরু হয়।
  • হরমোনের ভূমিকা: শরীরে হরমোনের নিঃসরণ বৃদ্ধি পায়, যা যৌন ও আবেগীয় পরিবর্তনের জন্য দায়ী।
  • দেহ সচেতনতা: কৈশোরে কিশোর-কিশোরীরা নিজের শারীরিক রূপ নিয়ে বেশি সচেতন হয়ে ওঠে।

এই পরিবর্তনগুলোর কারণে অনেক সময় তারা আত্মসচেতন, বিভ্রান্ত বা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে। তাই এই সময়ে সঠিক দিকনির্দেশনা ও সহানুভূতির প্রয়োজন।

2. Emotional Development (আবেগীয় বিকাশ):

কৈশোরকাল আবেগের উত্থান-পতনের সময়। এই সময়ে কিশোর-কিশোরীরা নানা ধরনের নতুন অনুভূতির সম্মুখীন হয়।

  • আবেগের তীব্রতা: তারা ছোট বিষয়ে বেশি আনন্দিত বা কষ্ট পেতে পারে। রাগ, অভিমান, ভালোবাসা ইত্যাদি আবেগ তীব্রভাবে প্রকাশ পায়।
  • স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা: কৈশোরে ছেলেমেয়েরা নিজেদের স্বাধীনভাবে চিন্তা ও সিদ্ধান্ত নিতে চায়। তারা অভিভাবকদের নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত হতে আগ্রহী হয়।
  • আত্মপরিচয় গঠন (Identity Formation): এই সময়ে তারা নিজের পরিচয়, লক্ষ্য ও মূল্যবোধ স্থির করতে চায়।
  • বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ: মানসিক ও হরমোনীয় পরিবর্তনের ফলে বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি পায়।
  • আবেগ নিয়ন্ত্রণ: কৈশোরে আবেগের ওঠানামা বেশি থাকে, তাই শিক্ষক ও অভিভাবকদের সহনশীল আচরণ জরুরি।

এই আবেগীয় বিকাশ ব্যক্তিত্ব গঠনের মূল ভিত্তি তৈরি করে।

3. Cognitive Development (জ্ঞানীয় বিকাশ):

কৈশোরকাল মানসিক বিকাশেরও একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। এ সময়ে চিন্তা, বোঝা, যুক্তি ও সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা দ্রুত বৃদ্ধি পায়।

  • Abstract Thinking (নিরপেক্ষ বা বিমূর্ত চিন্তা): তারা এখন বাস্তবতার বাইরেও চিন্তা করতে শেখে — যেমন, নীতি, নৈতিকতা, আদর্শ ইত্যাদি বিষয়ে ভাবতে পারে।
  • Logical Reasoning (যুক্তি বিশ্লেষণ ক্ষমতা): তারা যুক্তি দিয়ে চিন্তা করতে শেখে এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা বাড়ে।
  • Critical Thinking (সমালোচনামূলক চিন্তা): তারা প্রশ্ন করতে ও বিদ্যমান ধারণাকে বিশ্লেষণ করতে শুরু করে।
  • Decision Making (সিদ্ধান্ত গ্রহণ): কৈশোরে তারা নিজের ভবিষ্যৎ, পেশা, ও সম্পর্ক নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে শেখে।
  • Self-reflection (আত্মমূল্যায়ন): নিজের কাজ, চিন্তা ও আবেগ নিয়ে ভাবার প্রবণতা তৈরি হয়।

এই জ্ঞানীয় বিকাশ ভবিষ্যতের একাডেমিক ও পেশাগত জীবনের ভিত্তি গঠন করে।

Needs and Problems of Adolescents and Their Guidance and Counseling

(কৈশোরদের প্রয়োজন, সমস্যা ও তাদের দিকনির্দেশনা ও পরামর্শ)

ভূমিকা (Introduction):

কৈশোর (Adolescence) হল মানব জীবনের এমন এক পর্যায়, যখন একজন শিশু ধীরে ধীরে প্রাপ্তবয়স্কে রূপান্তরিত হয়। এই সময়কাল সাধারণত ১২ থেকে ১৮ বছর পর্যন্ত স্থায়ী হয়। এটি transition period — অর্থাৎ শৈশব থেকে যৌবনে প্রবেশের সময়। এই পর্যায়ে শারীরিক, মানসিক, আবেগীয়, ও সামাজিক পরিবর্তন দ্রুত ঘটে। তাই কৈশোরদের বিশেষ need (প্রয়োজন) থাকে এবং তারা নানা problem (সমস্যা)-র মুখোমুখি হয়। এই অবস্থায় guidance and counselling (দিকনির্দেশনা ও পরামর্শ) অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।

Needs of Adolescents (কৈশোরদের প্রয়োজনসমূহ):

  1. Physical Need (শারীরিক প্রয়োজন):
    • সঠিক পুষ্টি, ব্যায়াম ও বিশ্রামের প্রয়োজন।
    • হরমোনজনিত পরিবর্তনের কারণে তারা অতিরিক্ত যত্ন ও স্বাস্থ্য সচেতনতা প্রয়োজন।
  2. Emotional Need (আবেগীয় প্রয়োজন):
    • ভালোবাসা, সহানুভূতি, স্বীকৃতি ও নিরাপত্তার প্রয়োজন।
    • আবেগ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা দরকার, কারণ এ সময়ে আবেগের ওঠানামা বেশি হয়।
  3. Social Need (সামাজিক প্রয়োজন):
    • বন্ধুদের সঙ্গে মেলামেশা ও সামাজিক গ্রহণযোগ্যতার আকাঙ্ক্ষা।
    • দলগত কাজ ও সহযোগিতার মাধ্যমে সামাজিক দক্ষতা গড়ে তোলা।
  4. Educational Need (শিক্ষাগত প্রয়োজন):
    • নিজের আগ্রহ ও সক্ষমতার ভিত্তিতে সঠিক শিক্ষা ও পেশা নির্বাচনের দিকনির্দেশনা।
    • সঠিক অধ্যয়ন অভ্যাস, মনোযোগ ও প্রেরণার বিকাশ।
  5. Moral and Spiritual Need (নৈতিক ও আধ্যাত্মিক প্রয়োজন):
    • নীতি-নৈতিকতা ও সঠিক মূল্যবোধ বিকাশের জন্য অনুপ্রেরণা।
    • সঠিক-ভুল চিনে নেওয়ার ক্ষমতা গঠন।

Problems of Adolescents (কৈশোরদের সমস্যা):

  1. Physical Problems:
    • শরীরের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে অস্বস্তি ও আত্মসচেতনতা।
    • পুষ্টিহীনতা, ঘুমের অভাব, ও স্বাস্থ্য সমস্যা।
  2. Emotional Problems:
    • মানসিক চাপ, হতাশা, উদ্বেগ ও আত্মবিশ্বাসের অভাব।
    • আবেগের অস্থিরতা ও একাকীত্ববোধ।
  3. Social Problems:
    • পরিবার বা বন্ধুত্বের মধ্যে দ্বন্দ্ব।
    • সমাজের অযৌক্তিক প্রত্যাশা ও তুলনামূলক চিন্তা থেকে মানসিক চাপ।
  4. Educational Problems:
    • পরীক্ষার ভয়, পড়াশোনায় আগ্রহহীনতা, বা ভুল পেশা নির্বাচন।
    • মনোযোগের অভাব ও পড়াশোনার প্রতি অনীহা।
  5. Moral Problems:
    • মূল্যবোধের সংকট, প্রলোভন, ও খারাপ অভ্যাসে জড়িয়ে পড়া।
    • মিডিয়ার অতিরিক্ত প্রভাব বা ভুল অনুসরণ।

Guidance and Counselling for Adolescents (কৈশোরদের দিকনির্দেশনা ও পরামর্শ):

  1. Educational Guidance (শিক্ষাগত দিকনির্দেশনা):
    • শিক্ষার্থীর আগ্রহ, ক্ষমতা ও দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে সঠিক বিষয় বা পেশা বেছে নিতে সহায়তা করা।
    • অধ্যয়নের কৌশল ও সময় ব্যবস্থাপনা শেখানো।
  2. Personal Guidance (ব্যক্তিগত দিকনির্দেশনা):
    • আত্মবিশ্বাস বাড়ানো ও মানসিক ভারসাম্য রক্ষা করতে সহায়তা করা।
    • পারিবারিক বা ব্যক্তিগত সমস্যায় সহমর্মীভাবে পাশে থাকা।
  3. Emotional Counselling (আবেগীয় পরামর্শ):
    • কিশোরদের আবেগ বুঝে তাদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন।
    • রাগ, দুঃখ, বা হতাশা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করা।
  4. Social Guidance (সামাজিক দিকনির্দেশনা):
    • সমাজে দায়িত্ববান নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার শিক্ষা দেওয়া।
    • সহযোগিতা, সহনশীলতা ও সহমর্মিতার মূল্যবোধ শেখানো।
  5. Moral Counselling (নৈতিক পরামর্শ):
    • নীতি, আদর্শ ও সততার গুরুত্ব বোঝানো।
    • আত্মনিয়ন্ত্রণ ও সঠিক আচরণ বজায় রাখতে উদ্বুদ্ধ করা।

উপসংহার (Conclusion):

কৈশোর একটি critical stage of development, যেখানে সঠিক দিকনির্দেশনা, ভালোবাসা ও সহানুভূতি কিশোরদের জীবনকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে পারে। Guidance and Counselling তাদের আত্মবিশ্বাসী, নৈতিক ও সফল মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

Read More:

Course-I (1.1.1): Childhood and Growing Up

  • 1st Half Development and its Characteristics
  • 2nd Half Aspects of Development
    • Unit-I: Various aspects related to developmen
    • Unit-II: Motivation
    • Unit-III: Attention and Interest
    • Unit-IV: Intelligence
    • Unit-V: Creativity

"My true belief is that potential alone does not define a person; it is the relentless pursuit of one’s aspirations that truly matters. I hold that every goal worth achieving demands unwavering dedication and sacrifice. One must also recognize that work and study cannot be pursued with equal intensity at the same moment—each requires its own commitment. Hence, clarity of purpose is essential: to decide consciously what path you wish to follow in life, and then to pursue it wholeheartedly with discipline and perseverance."

Leave a Comment